জলাশয় ও পাহাড় খকেোদরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তরি দাবি
জলাশয় ও পাহাড় খকেোদরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তরি দাবি
 
জলাশয় দখল করে ও পাহাড় কটেে অবকাঠামো নর্মিান, পাহাড়রে বন উজার করার প্রক্ষেতিে নানা দূর্যোগরে সৃস্টি হচ্ছ।ে জলাশয় ও পাহাড় খকেোদরে অবলিম্বরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তরি প্রদান করতে হব।ে আজ সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রসে ক্লাবরে সামানে পরবিশে বাচাও আন্দোলন (পবাÑর এক মানববন্ধন এ দাবি জানানো হয়। 
 
বক্তারা বলনে, পাহাড়গুলো হতে প্রথমে গাছ কটেে ফলো হচ্ছ।ে গাছ মাটি ও পানি ধরে রাখ।ে ফলে মাটকিে ধরে রাখার মতো গাছ আর থাকছে না। গাছ না থাকার ফলে ভুমি ক্ষয় তাড়ন্বতি হচ্ছ।ে ভূমক্ষিয়রে কারণে ভূমরি কাঠামোর পরর্বিতন হয়। তারপর ঘরবাড়ী রাস্তাঘাট বা অন্য কাজরে জন্য পাহাড় কাটার ফলে পাহাড়রে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছ।ে গাছ কাটা, পাহাড়রে কাঠামো পরর্বিতন এবং ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারণে একটু বৃষ্টপিাতইে পাহাড়রে মাটি ধরে রাখা সম্ভব হয় না, যার প্রক্ষেতিে ভূমি ধ্বংশ হয়। এছাড়া পাহাড়রে মাটক্ষিয় বৃদ্ধরি প্রক্ষেতিে মাটি বৃষ্টরি সাথে মশিে গয়িে নদী, নালা, খাল, বলি ভরাট করে ফলেছ।ে পাহাড়ে বনজঙ্গল না থাকলে শুষ্ক সময়ে এ এলাকার নদী, নালা, খাল, বলি জলাশয়গুলোতে কোন পানি থাকবে না। ফলে কছিুদনি পরে শুষ্ক সময়ে পাহাড়ী এলাকার খাবার পানসিহ, পানি সংকট চরম আকার ধারণ করবে এবং ভূমি ধ্বশও বৃদ্ধি পাব।ে  
 
বক্তারা বলনে ঢাকা, ঢাকার আশপোশে এবং দশেরে বভিন্নি স্থানে বশিষে করে শহররে আশে পাশরে এলাকার জলাধার, নদী, খাল, বলি, পুকুর ভরাট করে আবাসন প্রকল্পসহ বভিন্নি স্থাপনা গড়ে তোলা হচ্ছ।ে এখানে বলে রাখা ভাল জলাধার, নদী, খাল, বলি খাস জম।ি জলাধারগুলো ভরাট করার ফলে এখানে কোন জলাভূমি থাকছে না। ফলে শুধু জলাশয়গুলোই নশ্বি:েষ হচছে না, মাটরি নচিে পানি জমা হতে পারছে না। ভূর্গভস্থ স্তরে পানি জমা হওয়ার প্রক্রয়িা বন্ধ হয়ে যাচ্ছ।ে অন্য দকিে পানি পুণভরনরে চয়েে উত্তোলনরে হার বশেি হওয়ার পানরি স্তর নচিে নমেে যাচ্ছ।ে যার প্রক্ষেতিে ভুমরি কাঠামোর পরর্বিতন হচ্ছ।ে ফলে ঢাকা শহরসহ যে সকল এলাকায় এধরনরে কার্যক্রম হচ্ছে তাতে ভূমি ধ্বংশ হতে পার।ে এ অবস্থায় ভূমকিম্প হলে অনকে অবকাঠামো ধ্বংশরে পাশাপাশি প্রাণহানি ঘটব।ে জলাধারগুলো ধ্বংশরে প্রক্ষেতিে জলাবদ্ধতা, পানি সংকট, উষ্ণতাসহ নানা সমস্যা দনি দনি বৃদ্ধি পাচ্ছ।ে যা মানুষ ও পরবিশেকে বপির্যয়রে দকিে ঢলেে দচ্ছি।ে 
 
কছিুদনি আগে ঢাকার নমিতলীতে মানুষ সৃষ্ট এক বপির্যয়-এর কারণে শতাধকি মানুষরে মৃত্যু হয়। এধরনরে মৃত্যুগুলো কোন প্রাকৃতকি বর্পিযয় নয়। এ সকল কাযর্ক্রমরে প্রক্ষেতিে সৃষ্ট মৃত্যু গণহত্যার সামলি। কতপিয় ব্যক্তগিোষ্ঠীর কারণে জলাশয় ভরাট ও পাহাড় ধ্বংশরে কারণে সৃষ্ট মৃত্যুগুলো প্রাকৃতকি দুর্ঘটনা নয়, এগুলো নর হ্ত্যার সামলি। জলাশয় দখল ও পাহাড় কাটার প্রক্ষেতিে ঝুকরি মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং জীবনকে দুর্বীসহ করছ।ে 
 
সভায় পরবিশেবাদীরা সরকাররে কাছে জলাধার ও পাহাড় খকেোদরে অবলিম্বরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তরি আওতায় আনার দাবি জানান। মানববন্ধনে পবার চয়োরম্যান পরবিশেবদি আবু নাসরে খান, সহসম্পাদক ইয়াকুব আলী, পীসরে ইফমা হোসনে, নরিাপদ ডভেপলমন্টে ফাউন্ডশেনরে ইবনুল সাইদ রানা, সাংবাদকি সদরুল আনাম, পুরান ঢাকার উন্নয়ন ফোরামরে সভাপতি নাজমি উদ্দনি, সএিলএনবি মো: হারুন উপস্থতি ছলিনে।