ধুলা দূষণ বন্ধে চাই জরুরী পদক্ষেপ-দায়ীদের শাস্তি দাবি

খোঁড়াখুঁড়ির মাটি ও অন্যান্য আবর্জনা দ্রুত অপসারণের জন্য পৃথক খাতে খরচ হয়। কিন্তু বিধি মোতাবেক কাজটি হয় না। এছাড়াও ড্রেনের ময়লা আবর্জনা রাস্তার দুপাশে দীর্ঘদিন ফেলে রাখা হয়। ফলে যানবাহন চলাচলের সময় ধুলা-বালি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার কারণে শীতে ধুলা দূষণের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। ধুলা দূষণে শ্বাসকষ্ট, হাঁপানী, এলার্জি, চর্মরোগসহ নানা জটিল রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ধুলা দূষণে জনদূর্ভোগের পাশাপাশি একদিকে যেমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা হচ্ছে তেমনি আর্থিক ও পরিবেশেরও ক্ষতি হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও অর্থনীতির উপর নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় অবিলম্বে ধুলা দূষণ বন্ধে চাই জরুরী কার্যকর পদক্ষেপ এবং দায়ীদের শাস্তি। আজ ০৬ অক্টোবর ২০১৮, শনিবার, সকাল ১০.০০ টায়, স্থান : জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) ও নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম (নাসফ) সহ ১৬ টি সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে এক মানববন্ধনে বক্তারা উক্ত দাবী জানান।

নাসফের সভাপতি হাফিজুর রহমান ময়নার সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, সাধারন সম্পাদক প্রকৌ. মো. আবদুস সোবহান, সম্পাদক এম এ ওয়াহেদ, নাসফের সাধারণ সম্পাদক মো. তৈয়ব আলী, সহ-সম্পাদক মো. জাহিদ হোসেন, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান মজুমদার,ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর সৈয়দা অনন্যা রহমান, পুরান ঢাকা নাগরিক উদ্যোগের সভাপতি মো: নাজিমউদ্দীন, ক্যামেলিয়া চৌধুরী, বাংলাদেশ সাইক্লিং ও হাঁটা জোট এর মো. নিশু সাদেক প্রমুখ।